Logo
প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ১, ২০২৫, ৬:২৩ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ অক্টোবর ২৩, ২০২৫, ১০:৫৭ পি.এম

২০২৫ সালে এআই বদলে দিল বিশ্বের চেহারা

২০২৫ সাল—একটি যুগান্তকারী বছর, যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি শুধু উন্নত হয়নি, বরং বিশ্বকে নতুনভাবে গড়ে তুলেছে। কয়েক বছর আগেও যেটি ছিল গবেষণাগারের বিষয়, সেটি এখন জীবনের প্রতিদিনের অংশ। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যবসা, গণমাধ্যম—প্রায় প্রতিটি খাতে এআই এখন মানুষের সহকর্মী হয়ে উঠেছে। এআই এজেন্ট: সহকারী থেকে সহকর্মী; একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট—সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা গান চালানো বা প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মতো কাজ করত। কিন্তু ২০২৫ সালে এআই এজেন্ট এক নতুন রূপে আবির্ভূত হয়েছে। তারা এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে এবং মানুষের মতো সহযোগিতা করতে পারে। অফিসে ডিজিটাল সহকারী: এখন অনেক প্রতিষ্ঠানে এআই এজেন্ট নিয়মিত মেইল বাছাই, রিপোর্ট লেখা, সময়সূচি তৈরি ও প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করছে। ম্যানেজার কম্পিউটার চালু করলেই এআই জানিয়ে দিচ্ছে দিনের মিটিং, জরুরি ই-মেইল এবং অসম্পূর্ণ কাজের তালিকা। ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তে এআই: ভিয়েতনামের এফপিটি কোম্পানির ‘এজেন্ট ফ্যাক্টরি’ কয়েক মিনিটে কাস্টম এআই এজেন্ট তৈরি করছে, যা বিক্রির ডেটা বিশ্লেষণ করে তাৎক্ষণিক ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তে সহায়তা করছে। গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্টের মাধ্যমে। তারা প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থেকে শুরু করে কার্ড ব্লক করা পর্যন্ত নানা জরুরি কাজ দক্ষতার সঙ্গে সম্পন্ন করছে। জেনারেটিভ এআইয়ের বহুমাত্রিক অগ্রগতি; ২০২৫ সালের জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করে না—এটি এখন টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও...

Read More..
Copyright © 2025 চান্দিনা মেইল. All rights reserved.
প্রিন্ট করুন সেভ করুন