Logo
প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ১, ২০২৫, ৮:২৮ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ অক্টোবর ৭, ২০২৫, ১০:২২ পি.এম

চান্দিনা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে কোটি টাকার দুর্নীতি: জমির দলিলে ভুয়া কাগজের ছড়াছড়ি

চান্দিনা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে চলছে প্রকাশ্য দুর্নীতি ও জালিয়াতির চক্র। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, সরকারি নির্ধারিত ফিরের চেয়ে দ্বিগুণ এবং কখনও কখনও তারও বেশি টাকা নেওয়া হচ্ছে। শুধু অতিরিক্ত অর্থ আদায় নয়, দলিল লেখক ও অফিসের প্রভাবশালী একটি চক্র ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার করে নিয়মিত সম্পত্তি রেজিস্ট্রির কাজ করছে। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, পৌর এলাকায় জমির ক্রয়-বিক্রয়ে সর্বোচ্চ ৭.৫ শতাংশ ফি প্রযোজ্য। কিন্তু অফিস ও দলিল লেখকরা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত অর্থ আদায় করছেন। অভিযোগ রয়েছে, কাগজপত্রে সামান্য ত্রুটি দেখিয়ে ‘স্যারকে ম্যানেজ করতে হবে’ অজুহাতে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বাড়তি টাকা। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন কোটি টাকারও বেশি রাজস্ব চলে যাচ্ছে দুর্নীতিবাজদের পকেটে। ভুয়া দলিলের ছড়াছড়ি, চান্দিনা পৌরসভার হারং গ্রামের লুৎফা আক্তারের দলিলে ধরা পড়েছে জালিয়াতির চিত্র। তিনি ভাইকে বাদ দিয়ে ভুয়া ওয়ারিশ সনদ ব্যবহার করে ৮ শতাংশ জমির দলিল সম্পন্ন করেন ১ লাখ ২৫ হাজার টাকায়। সরকারি ফি ছিল মাত্র ৭২ হাজার টাকা। নামজারি প্রক্রিয়ায় বিষয়টি ভূমি অফিসে ধরা পড়ে। দলিল লেখক ও ভুয়া চক্রের অভিযোগ; দলিল লেখকদের বক্তব্য, প্রতিদিন গড়ে ৬০ থেকে ৭০টি দলিল রেজিস্ট্রি হয়। প্রতিটি দলিল থেকে ‘অফিস খরচ’ বাবদ দেড় শতাংশ টাকা দিতে হয়। তাদের হিসাব অনুযায়ী, দৈনিক প্রায় ৪-৫ লাখ টাকা সাব-রেজিস্ট্রারের হাতে যায়। সরকারি অনুমোদিত ৭০ জন লেখকের পাশাপাশি অন্তত অর্ধশত ভুয়া লেখক নিয়মিত অফিসে কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। “নির্ধারিত ফি ছাড়া কোনো দলিল হয় না।...

Read More..
Copyright © 2025 চান্দিনা মেইল. All rights reserved.
প্রিন্ট করুন সেভ করুন