Logo
প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ১, ২০২৫, ৬:১৯ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৫, ৯:১১ পি.এম

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোটি টাকার ওষুধ দুর্নীতি

অনলাইন ডেস্ক: দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওষুধ কেনা ও টেন্ডার প্রক্রিয়ায় ভয়াবহ দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অনুসন্ধানে উঠে এসেছে কোটি কোটি টাকার সরকারি অর্থ আত্মসাতের চিত্র, যা শুধু অর্থনৈতিক নয়, রোগীর জীবনকেও হুমকির মুখে ফেলছে। সরকারি নথি অনুযায়ী, থায়োপেনটাল সোডিয়াম নামক জীবনরক্ষাকারী ইনজেকশনের দাম দেখানো হয়েছে ১,২৯৯ টাকা, অথচ বাজার মূল্য মাত্র ১০১ টাকা। এই একটি ইনজেকশনেই প্রায় ৪৮ লাখ টাকা লোপাট হয়েছে বলে অভিযোগ। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে মেডিকেল পরিচালক ডা. মাসুদ পারভেজ সোহাগের স্বাক্ষরিত চাহিদাপত্রে। প্রয়োজন ছিল ১০ মি.গ্রা. এরোভাসটাটিন ট্যাবলেট, কিনে ফেলা হয়েছে ২০ মি.গ্রা. মাত্রার প্রায় ৯ লাখ ট্যাবলেট। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিমাণ ওষুধ শেষ হতে সময় লাগবে অন্তত ২০ বছর, যা চিকিৎসা নীতিমালার পরিপন্থী। স্থানীয় সূত্র জানায়, ড্যাব (ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ)-এর প্রভাবশালী নেতাদের ঘিরে গড়ে উঠেছে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট, যারা টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করছে। কুমিল্লা মহানগর ড্যাবের সাধারণ সম্পাদক ডা. আরিফ হায়দার অভিযোগ করেন, সভাপতি এম এম হাসানের নির্দেশে তাকে ব্যবহার করে ৮০ লাখ টাকা টেন্ডার বাণিজ্য করা হয়েছে। তবে এম এম হাসান এই অভিযোগ অস্বীকার করে কেন্দ্রীয় তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। কুমিল্লা মেডিকেল ড্যাব সভাপতি ডা. মিনহাজুর রহমান তারেক বলেন, বিষয়টি কেন্দ্রীয় ড্যাব পর্যন্ত পৌঁছেছে এবং তদন্ত ছাড়া কাউকে দায়ী করা উচিত নয়। অন্যদিকে, মেডিকেল কলেজের পরিচালক ডা. মাসুদ পারভেজ সোহাগ অভিযোগগুলোকে “মিথ্যা ও ব্যক্তিগত আক্রোশ” বলে অভিহিত করেছেন। ইনজেকশনের...

Read More..
Copyright © 2025 চান্দিনা মেইল. All rights reserved.
প্রিন্ট করুন সেভ করুন