Logo
প্রিন্ট এর তারিখঃ ডিসেম্বর ১, ২০২৫, ৬:০০ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৫, ১১:০১ পি.এম

তরুণদের ক্ষোভে কাঁপছে অলির মসনদ

নেপালের সংসদ ভবনে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করা বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে দেশটির পুলিশ। সোমবার দিনভর এই রাজধানী কাঠমান্ডুসহ অন্যান্য শহরে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। বিক্ষোভকারীরা কারা? হাজারো তরুণ নেপালি, যাদের বেশিরভাগের বয়স ২০ বছরের কাছাকাছি বা তারও কম। তারা রাজধানী কাঠমান্ডু এবং দেশের অন্যান্য শহরে বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন। বিক্ষোভকারী অনেক শিক্ষার্থী স্কুল ও কলেজের ইউনিফর্ম পরে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। বিক্ষোভের আয়োজকরা এই কর্মসূচিকে ‌‌‘জেন জি প্রজন্মের আন্দোলন’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। বিক্ষোভের সূচনা কীভাবে? গত সপ্তাহে নেপালের সরকার একাধিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে। দেশটির সরকারের নতুন নিয়ম অনুযায়ী প্ল্যাটফর্মগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন করতে ব্যর্থ হওয়ায় সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। সরকারের দাবি, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা ভুয়া আইডি তৈরি করে ঘৃণাত্মক বক্তব্য, ভুয়া খবর ছড়ানো, প্রতারণা এবং অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। সরকারি এক আদেশে নেপাল টেলিকমিউনিকেশনস অথরিটিকে নিবন্ধনহীন প্ল্যাটফর্ম নিষ্ক্রিয় করার নির্দেশ দেওয়া হয়। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বন্ধ হয়ে যাওয়া প্ল্যাটফর্মগুলো নিয়ম মেনে নিবন্ধন করলে তাদের সেবা আবারও চালু করা হবে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, নিষিদ্ধ প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে মেটার ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ, অ্যালফাবেটের ইউটিউব, চীনের টেনসেন্ট, স্ন্যাপচ্যাট, পিন্টারেস্ট এবং এক্স রয়েছে। বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য দেশে দুর্নীতি ব্যাপক আকার ধারণ করেছে বলে মনে করেন বেশিরভাগ নেপালি জনগণ। বিরোধীরা প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির সরকারের সমালোচনা করছেন। সরকার দুর্নীতি দমন...

Read More..
Copyright © 2025 চান্দিনা মেইল. All rights reserved.
প্রিন্ট করুন সেভ করুন